রসুনের আচার শুধু সুস্বাদুই নয়, এর বেশ কিছু স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে। কিছু উপকারিতা হলো:
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণ: রসুনের মধ্যে থাকা অ্যালিসিন (Allicin) যৌগটি ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর।
হৃদযন্ত্রের জন্য ভালো: রসুন রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
পাচনতন্ত্রের সহায়ক: রসুনের আচার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে, কারণ এতে প্রোবায়োটিক বৈশিষ্ট্যরয়েছে। এটি গ্যাস, বদহজম এবং পেটের অন্যান্য সমস্যা কমাতে সহায়ক।
রসুনের আচার ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) বা লিভারে চর্বি জমার সমস্যা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে কিছুটা সহায়ক হতে পারে।
লিভারে চর্বি জমা কমাতে সাহায্য করে: রসুনে উপস্থিত অ্যালিসিন এবং সালফার যৌগগুলি শরীরের ফ্যাট বিপাক (Fat Metabolism) প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সহায়ক, যা লিভারে চর্বি জমার পরিমাণ কমাতে পারে।
লিভারের প্রদাহ কমায়: রসুনের প্রদাহনাশক (Anti-inflammatory) গুণ লিভারের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে, যা ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় উপকারী হতে পারে।
রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ: রসুন উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। যেহেতু ফ্যাটি লিভার প্রায়ই কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বৃদ্ধির সাথে সম্পর্কিত, তাই রসুনের আচার এ ক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে।
হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে সহায়ক:
গরমকালে কাঁচা আম শরীরকে ঠান্ডা রাখে এবং হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে সাহায্য করে। একে ‘আম পানা’ করে খাওয়া বিশেষভাবে উপকারী।
হজমে সহায়তা করে:
কাঁচা আম হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এটি পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করে এবং পেটের গ্যাস, বদহজম ইত্যাদি দূর করে।
লিভারের কার্যক্ষমতা উন্নত করে:
কাঁচা আম লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং যকৃতের বিভিন্ন সমস্যার বিরুদ্ধে কাজ করে।
ইমিউন সিস্টেম (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা) শক্তিশালী করে:
এতে প্রচুর ভিটামিন C থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
রক্ত শুদ্ধ করে:
কাঁচা আম রক্ত শুদ্ধ করতে সহায়তা করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে:
এতে ক্যালোরি কম থাকায় এটি ওজন কমানোর ডায়েটের জন্য উপযুক্ত।
ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী:
পরিমাণমতো কাঁচা আম ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী হতে পারে, কারণ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বাড়ায় না।
মাড়ি ও দাঁতের জন্য ভালো:
কাঁচা আম খেলে মাড়ি শক্ত হয় এবং মুখের দুর্গন্ধ কমে।